ঘটনার পর থেকেই চারটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। প্রথমত অস্থায়ী পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন কে বা কারা নিয়ে গিয়েছিল।
দ্বিতীয়ত, ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে পুলিশকে খবর দিয়েছিলেন কোন ব্যক্তি। তৃতীয়ত, ঘটনাটি ফেসবুকে প্রথম লাইভ (প্রচার) কে করেছিলেন।
চতুর্থত, সাম্প্রদায়িক উসকানি ও হামলার পেছনে সংগঠিত কোনো শক্তি কাজ করেছে কি না।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রশ্নের উত্তর জানা গেছে। প্রথম ও চতুর্থ প্রশ্নের উত্তর জানার কাছাকাছি পর্যায়ে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
কুমিল্লা শহরের নানুয়া দীঘির উত্তর পাড়ে দুর্গাপূজা উপলক্ষে অস্থায়ীভাবে করা একটি পূজামণ্ডপ থেকেই ঘটনার শুরু।
এই পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রথমে কুমিল্লা শহরে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা দেখা দেয়। এর জের ছড়িয়ে পড়ে নোয়াখালীর চৌমুহনী,
মন্তব্য করুন