চাকরির লোভ দেখিয়ে আটক রেখে দুই কিশোরিকে জোরপূর্বক দেহব্যবসার সাথে যুক্ত করতে চায় একটি চক্র। এই খবর একজন ব্যক্তি জাতীয় জরুরী সেবার হেল্প লাইন ৯৯৯ ফোন করে জানায়। এরপর ভুক্তভোগি দুই কিশোরিকে উদ্ধার করে চট্রগ্রামের ডবলমুরিং থানা পুলিশ।
রোববার এই তথ্য নিশ্চত করেছেন জাতীয় জরুরী সেবা নম্বার ৯৯৯ এর পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার ।
জাতীয় জরুরি সেবার পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার বলেন, গত শনিবার ২ টার দিকে আগ্রবাদ থেকে একজন কল করে ৯৯৯ নম্বার ফোন করে জানান , তার মামাতো বোনকে গত ১৭ থেকে ১৮ তারিখ খোঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা।
তার মামাতো বোনকে এই কয়েকদিন খবু খোঁজাখোজি করে পাওয়া যায় নি । তার মামা কুমিল্লার মুরাদনগরের অধিবাসী যিনি এখন এখানে রিকশা চালান।
আধা ঘন্টা আগে তারা খবর পেয়েছেন তার মামাতো বোনকে চট্রাগ্রামের থানাধীন আগ্রাবাদ আবাসিক এলাকার একটি বাড়িতে রেখে দেহ ব্যবসা করানো হচ্ছে ।
তার মামাতো বোনের অনুরোধে এক হৃদয়বান ব্যক্তি তাকে ফোন করে এ ব্যাপারের জানিয়েছেন।
তারই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে ডবলমুরিং থানার পুলিশ দুই কিশোরীকে উদ্ধার করে।
থানার উপ-পরিধর্শক মাহবুব রব্বানি অপু ৯৯৯কে ফোন করে জানায় , ঘটনাস্থলে তারা গিয়ে অভিযান ও চল্লাশি চালিয়ে নিচতলার দুই কিশোরিকে উদ্ধার করে
পাচারকারী চক্রের একজন তানজিনা আক্তার (বয়স ৩৫) ও দুই খদ্দরকে আটক করে পুলিশ।
তথ্য সূত্রঃ জাগো নিউজ২৪
মন্তব্য করুন