বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্য অন্যতম ফেসবুক।
মোবাইল বা কম্পিউটারে ফেসবুক ব্রাউজ করতে করতে মনচায় কিছু লিখতে বা মন্তব্য করতে ।
কিন্তু পরিবারের সদেস্য ও কাছের মানুষে উক্ত লেখা দেখলে কি মনে করবে এসব চিন্তা করতে করতে কিছু লিখা বা মন্তব্য করা হয় না।
আবার এমনও পরিস্থিত তৈরি হয় ফেসবুকে পোস্ট করা পর কমেন্ট দেখে পোস্টকারী বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে যায়।
তাছাড়া ফেসবুকে কোন বিষয় পোস্ট করলে পরিবার ,বন্ধুবান্ধকরা কি ভাববে সেই চিন্তায়ও মাথায় ঘুরপাক খায়।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট’ ড. গোয়ালি সায়েদি বোচ্চি বলেন, ‘ব্যক্তিগত আর পরিবারের জন্য আলাদা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ‘অ্যাকাউন্ট’ ব্যবহারের মাধ্যমে মানসিকভাবে অনেক ভালো থাকা যায়।
এতে পরিবারের মানুষগুলোর সঙ্গে যেমন যোগাযোগ বজায় থাকবে, তেমনি নতুন কোনো পোস্ট দেওয়া সময় কিংবা কৌতুক ‘শেয়ার’ করার সময় অনেকবার সেটি নিয়ে ভাবতে হবে না’।
‘ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’-এর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে তিনি আরও বলেন, দুটি ‘অ্যাকাউন্ট’ ব্যবহার করতে যদি না চান, তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপনার ‘অ্যাকাউন্ট’য়ের ‘প্রাইভেসি সেটিংস’য়ে অত্যন্ত পারদর্শী হতে হবে।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদিসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফরমের ‘প্রাইভেসি সেটিংস’ আপনার ভালোভাবে জানতে হবে। নিজের ব্যক্তিগত কোনো তথ্য বা মতামত প্রকাশের এ প্লাটফরমগুলোতে আপনাকে কে কতটুকু দেখতে পাচ্ছে সেটি জানার গুরুত্ব মোটেই কম নয়’।
তথ্যঃ ইন্টারনেট
মন্তব্য করুন