ইউরোপ আমেরিকায় বিক্রিয় হচ্ছে বাংলাদেশের ঔষধ
গত কয়েক বছর ধরে বাংলদেশর ঔষধ বিদেশে রপ্তানি ক্রমবর্ধমান হারে বেড়ে চলছে। ঔষধ সংশ্লিষ্টরা বলছে বাংলাদেশর ঔষধ আন্তজার্তিক মানদন্ড বজায় রাখছে ।
তাই উন্নত দেশ গুলোতে বাংলাদেশ ঔষধের ব্যপক চাহিদা এখনো বিদ্যমান। তার পাশাপাশি এই দেশের ঔষধের দামও কম। বাংলাদেশের ঔষধের দাম কম থাকায় অনেক দেশেই এই দেশের ঔষধ সরবারহ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে। তার কারনেই বাড়ছে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমান। বাড়ছে রপ্তানিতে দেশের সংখ্যা।
বাংলাদেশের তৈরি ট্যাবলেট ক্যাপসুল ইনজেকশন ইনহেলার সহ বিভিন্ন ধরনের ঔষধ রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে । তবে বিদেশে ঔষধ গুলো জেনেরিক নামে বিক্রি হয়। তবে জেনেরিক নামের পাশাপাশি ব্যান্ডের নামেও ঔষধ বিক্রি করা হয় বিদেশে।
ইতিমধ্যে দেশের কয়েকটি ঔষধ কম্পানি ভ্যাকসিন ও ক্যান্সারের ঔষধ তৈরিতে এগিয়ে এসেছে । তার মধ্যে কেন্সারের ঔষধ তৈরি করছে বিকন ফার্মা। বিকন ফার্মা দেশে প্রথম বারের মতো উচ্চ প্রযুক্তি সম্পূর্ন ক্যান্সার প্রতিরোধক ঔষধের বাজারজাত করনের লক্ষে ঔষধ তৈরি করছে। এর ফলে দেশে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীরা কম দামে ক্যান্সারের ঔষধ কিনতে পারবে। বিকন ফার্ম লিমিটেট তাদের নিজেস্ব কারখানায় ক্যান্সারের ঔষধ তৈরি করছে।
এর মধ্যে বিকন ৭৫ টি ক্যামোথেরাপিটিক ঔষধ, ২০টি এ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ, ২০০ টির বেশি জেনেরিক ঔষধ উৎপাদন করছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১১৪টি দেশে বিকনের ঔষধ রপ্তানি হচ্ছে। উচ্চমান বজায় রেখে বীকন গ্রুপ সর্বাধিক প্রযুক্তিতে এন্টিবায়োটিক তৈরি করে। ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক সব প্রযুক্তি। ল্যাবে ঔষধের মান নিয়ন্ত্রন করেই বিদেশের বাজারে ছাড়া হয় ঔষধ।
মন্তব্য করুন